যুবতি বধুর যৌন কাহিনী-4।

এরপর আমার দিকে তাকিয়ে বললমাস্টার্বেট করা মানে হচ্ছে নিজেই নিজেকে যৌন সুখ দেওয়া কিন্তু যখন আমরা দুজন আছি তখন মাস্টার্বেট করা বোকামি আমি ন্যাকা গলায় ওকে জিজ্ঞাসা করলামদোকা থাকলে চালাকরা কি করেরে”? ঝিমলি আমার টিটকিরি গায়ে না মেখে আমার দিকে কামুক দৃষ্টিতে তাকিয়ে প্রশ্ন করলচালাকরা কি করে জানতে চাস আমি মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ বললাম। সত্যিসত্যি আমার খুব কৌতুহল হচ্ছিল। আমি হ্যাঁ করাতেই ঝিমলি "এই দেখ চালাকরা কি করে" এই বলে আমার শরিরের ওপর ঝাঁপিয়ে পরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমু খেল। ওর অতর্কিত আক্রমনে আমি প্রথমে একটু ঘাবরে গেলেও নিজেকে সামলে নিয়ে ওর চুম্বনে সাড়া দিতে লাগলাম।। আমি আরো জোরে ওর ঠোঁটটা চেপে ধরলাম, কিন্তু ছাড়িয়ে নিয়ে বললবাচ্চাদের মত চুমু খাচ্ছিস কেন”? আমি অবাক হয়ে বললামচুমু খাওয়াতে আবার বাচ্চা বড়োর কি আছে আমার কথা শুনে ঝিমলি নিজের কপালে হাত রেখে বললউফফ্ এই মেয়েটাকে নিয়ে যে কি করি”? তারপর আমার দিকে তাকিয়ে নির্দেশ দিল আমি যেমন যেমন বলব তুই তেমন তেমন করবি। এই বলে আবার আমার ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমু খেতে আরাম্ভ করল। আস্তে করবলল ঠোঁট দুটো অল্প ফাঁক কর। আমি ঠোঁট দুটো ফাঁক করতেই আমার নিচের ঠোঁটটা চুষতে শুরু করল। আমার খুব ভাল লাগছিল এরপর ওর জিভটা আমার মুখে ঢুকিয়ে দিল। দুজনে দুজনের জিভ দিয়ে মুখের মধ্যে খেলা করছিলাম আর একে অন্যের ঠোঁট চুষছিলাম। কিছুক্ষন এভাবে করার পর আমরা দম নেবার জন্য পরস্পরকে ছেড়ে দিলাম। ঝিমলি বললএকে বলে ফ্রেঞ্চ কিস, টিভিতে বা সিনেমায় দেখিসনি আগে কখনো”? আমি ঘাড় নরলাম। ঝিমলি বলল তোদের বাড়িতেতো আবার এসব দেখার রেওয়াজ নেই, তা যাকগে কেমন লাগল বল এর একটাই উত্তর হয় আমি এবার ওর ওপর ঝাপিয়ে পরে ওকে ফেঞ কিস করতে লাগলাম। ঝিমলিও রেসপন্ড করল। চুমু খেতে খেতে আমার চুলে বিলি কাটতে লাগল তাতে আমার কামোত্তেজনা আরো বেড়ে গেল। ওর দেখদেখি আমিও ওর চুলে বিলি কাটতে আরাম্ভ করলাম। এরপর ঝিমলি আমার ঠোঁট ছেড়ে আমার একটা মাই চুষতে শুরু করল আর অন্য মাইটা টিপতে লাগল। আমি আনন্দে আত্মহারা হয়ে চিকার করতে লাগলামআরো জোরে আরো জোরে চোষ কামড়ে ছিড়েনে আমার মাই দুটো কিচুক্ষন মাই চোষার পর আমার যোনিতে মুখ রাখল। আমি বললামকি করছিস”? উত্তরে বললএবার তোর গুদ চাটব আমি অবাক হয়ে বললামতুই ওখানে মুখ দিবি আমার কথা শুনে এমন ভাবে আমার দিকে তাকাল যে আমি আর কোন কথা বলার সাহস পেলাম না। এরপর আমরা সিক্সটি নাইন পজিসানে শুয়ে একে অন্যের গুদ চাটতে লাগলাম। কামজলের স্বাদ আমার ভালই লাগল। কিছুক্ষনের মধ্যেই আবার আমাদের দুজনের একসাথে অর্গ্যাজম হয়ে গেল। এরপর বেশ কিছুক্ষন আমরা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকলাম। ৪০-৫০ মিনিট পর ঝিমলি বলল চল এবার বাথরুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে নিই। ঝিমলির ঘরে অ্যাটাচ বাথরুম নেই তাই আমি পোশাক পরতে যাচ্ছিলাম, ঝিমলি আমায় বাধা দিয়ে বলল বাড়ির সব জানলা দরজাতো বন্ধ পোশাক পরছিস কেন। এই বলে আমার হাত ধরে বাথরুমের দিকে হাঁটতে লাগল। ওর ঘর থেকে বেড়িয়ে আমরা বড় হল ঘরে এলাম। ঝিমলি খুব জল তেষ্টা পেয়েছে বলে আমাকে ডাইনিং টেবিলের একটা চেয়ারে বসতে বলে রান্নাঘরের ফ্রিজ থেকে জলের বোতল আনতে গেল। এই রকম গোটা বাড়িতে নগ্ন হয়ে চলাফেরা করতে কেমন এক অদ্ভুত অনুভুতি হচ্ছিল কিন্তু ঝিমলি এমন নর্মালি বিহেব করছিল যেন ফাঁকা বাড়িতে নগ্ন হয়ে থাকা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার, আমি জিজ্ঞেস করাতে বললআমি নগ্ন থাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি, আমি ল্যাংটো হয়ে ঘুমাই, মা আর মিনুদির সামনেও আমি সম্পুর্ন ল্যাংটো হই, মাও আমার মত ল্যাংটো হয়ে ঘুমায় আমারও খুব জল তেষ্টা পেয়েছিল দুজনে জল খেয়ে বাথরুমে ঢুকলাম। চানটা দারুন হল। শাওয়ারের নিচে একে অন্যকে সাবান মাখাতে মাখাতে মাই টিপছিলাম, চুমু খাচ্ছিলাম। চান করে একে অপরকে ভাল করে তোয়ালে দিয়ে মুছিয়ে দিয়ে আবার ডাইনিং টেবিলে গিয়ে বসলাম। প্রচন্ড খিদে পেয়ে গেছিল তাড়াতাড়ি স্কুল ব্যাগ থেকে টিফিন বক্স বার করলাম। আমরা খেতে খেতে নিজেরটা অন্যকে টেস্ট করানোর জন্য খাইয়ে দিচ্ছিলাম। এটা নতুন কিছু নয় আমরা আমাদের টিফিন শেয়ার করে খাই, আমাদের বাড়ির লোকেও তা জানে তাই স্পেশাল কিছু আইটেম থাকলে বেশি করে দেয় যাতে দুজনের হয়ে যায়। তবে আজ একে অন্যকে খাওয়াতে খাওয়াতে উপলব্ধি করলাম আজ থেকে আমরা শুধু দুজনের প্রিয় বান্ধবি নই তার থেকেও আরো অনেক অনেক বেশি কিছু

খাওয়ার পরেও ঝিমলি আমাকে পোশাক পরতে দিল না, অবশ্যি নিজেও ল্যাংটো হয়ে থাকল। বিছানায় শুয়ে শুয়ে বাবলিদির সঙ্গে ওর দিল্লির ঘটনা আমাকে বলল। দিল্লির গল্পো শুনতে শুনতে আমার শরীর আবার গরম হয়ে গেল আর আরেকবার ঝিমলির সঙ্গে লেসবিয়ান সেক্স করলাম। এইসব করতে করতে চারটে বাজে গেল। ঝিমলি বললচটপট রেডি হয়েনে মাসিমা হয়তো তোকে নিতে চলে আসবে আমি তাড়াতাড়ি আবার স্কুলের শাড়ি ব্লাউজ পরে নিলাম। ঝিমলি একটা চুরিদার পরল। আমরা আবার ওদের বাড়ি তালা চাবি দিয়ে সাইকেলে করে আমাদের বাড়ি গেলাম। মা ঝিমলিকে বিকেলে চা জলখাবার খেয়ে যেতে বলল। আমার বুকটা ধুকপুক ধুকপুক করছিল কেউ ধরে ফেলবেনাতো। ঝিমলি যদিও আসার আগে ভাল করে ট্রেনিং দিয়েছিল- কি বলব কি করব, কি প্রশ্ন করলে কি উত্তর দেব ইত্যাদি। বাড়ি পৌঁছে সোজা ম্যাক্সি আর ফ্রেস ব্রা প্যান্টি নিয়ে বাথরুমে চলে গেলাম গা ধুতে। বেরোনোর আগে ঝিমলির কথা মত ব্রা প্যান্টি গুলো কেচে দিলাম। বাইরে বেরিয়ে দেখি ঝিমলি দিব্যি সকলের সঙ্গে গল্পো গুজব করছে। ওর কনফিডেন্স দেখে আমার খুব হিংসা হচ্ছিল। আমায় দেখে বললওইতো হেরো দিদি এসে গেছেতারপর আমার মাকে বললজানো মাসিমা আজকে চারটে খেলায় তিনটেতেই অনুকে হারিয়েছি, তাই তোমার মেয়ের আজ মুড খারাপ তারপর আমাকে পাশে বসিয়ে মাকে বললমাসিমা এবার খেতে দিন খুব খিদে পেয়েছে মা জেঠিমারা খাবার আনতে যেতেই আমার কানে কানে বললযত পারবি কম কথা বলবি কিন্তু কেউ যদি সন্দেহ করে সোজা মুখের উপর জবাব দিবি কারণ জানবি ব্যাপারে সবসময় অফেন্স ইস দ্য বেস্ট ফর্ম অফ ডিফেন্স চা জলখাবার খেয়ে ঝিমলি আমি বড় বৌদি আর মেজদা ক্যারাম খেললাম বেশ কিছুক্ষন। দেখলাম মেজদা বেশ সন্দেহের চোখে আমাকপর্যবেক্ষন করছে আর দুজনে ফাঁকা বাড়িতে কি করলাম তা সম্বন্ধে নানা প্রশ্ন করছে। ঝিমলি আমাকে একটা প্রশ্নেরও উত্তর না দিতে দিয়ে নিজেই সব প্রশ্নের কনফিডেন্সলি উত্তর দিল। ছটা নাগাদ ঝিমলি বাড়ি চলে গেল। আমি ওকে সদর দরজা পর্যন্ত ছাড়তে গেলাম। আমায় একা পেয়ে বললমনে হচ্ছে তোর মেজদা কিছু একটা সন্দেহ করছে তবে তুই ঘাবড়াসনা তুই যা ভাবছিস তা নয় কিন্তু তোকে তখন যে কথাটা বললাম ভুলিস না কেউ প্রশ্ন করলে সোজা মুখের ওপর জবাব দিবি আর একদম ভয় পাবি না ঝিমলি চলে গেলে আমি সোজা আমার ঘরে চলে গেলাম মাকে বললাম আমি পড়তে বসছি আনেক পড়া বাকি আছে আমায় ডিস্টার্ব করোনা। কিন্তু পড়াতে কিছুতেই মন বসছিল না খালি দুপুর বেলার কথা গুলো মনে পরে যাচ্ছিল আবার ভয়ও করছিল এই বুঝি মেজদা এল আমাকে জেরা করতে। কিন্তু মেজদা কেন কেউই আমার ঘরে এল না। আমার নার্ভাসনেসটা অনেকটা কেটে গেল মনে মনে বললাম যাক বাবা মনে হচ্ছে ফাঁড়াটা কেটগেল

দশটা নাগাদ মা খেতে ডাকল। আমরা সবাই এক সঙ্গে রাতের খাবার খাই। খাবার ঘরে গিয়ে দেখি সবাই আমার জন্য ওয়েট করছে। মেজদা দেখি আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে। আমি ওর দিকে না তাকিয়ে নিজের সিটে বসে খেতে শুরু করে দিলাম। কিন্তু আমার কেমন যেন মনে হচ্ছিল ফাঁড়াটা পুরোপুরি কাটেনি। আর ঠিক যা ভয় করছিলাম তাই হল খাওয়া শুরুর মিনিট দুয়কের মধ্যেই মেজদা মন্তব্য করলবাবা আজকালতো দেখছি অনুর খুব উন্নতি হয়েছে, নিজে থেকে পড়তে বসছে তাও আবার টানা চার ঘন্টা!” তারপর আমার দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলতা বোনটি আজ দুপুরে দুই বন্ধুতে ফাঁকা বাড়িতে কি করা হল”? ঝিমলির কথা মত আমি সোজা আক্রমনে চলে গেলাম। আমি খাওয়া ফেলে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে মেজদার দিকে তাকিয়ে কড়া গলায় বললামক্যারাম খেলতে খেলতে ঝিমলিকে তো হাজার একটা প্রশ্ন করলে তবু তোমার আশ মেটেনি, তুমি বড়দাতো আমার থেকে ছোট বয থেকেই বভিন্ন বন্ধুর বাড়িতে বহু দিন ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা মারতে কেউ কিছু বলেনি আর আমি একদিন আমার একমাত্র বন্ধুর সাথে ওদের বাড়িতে কিছুক্ষনের জন্য ছিলাম তাতেই মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেল এই বলে আমি কান্নার অভিনয় করতে লাগলাম। আমার এই রূপ বাড়িতে আগে কেউ দেখিনি তাই সবাই বেশ হতচকিত হয়ে গেল। বিষেশত মেজদার মুখটা বাঙলার পাঁচের মত হয়ে গেল। বড় বৌদি আমার পাশেই বসে ছিল তাড়াতাড়ি উঠে আমার কাঁধে হাত বুলতে বুলতে আমায় সান্তনা দিচ্ছিল আর বলছিলএই সামান্য বিষয় নিয়ে তুমি মিছিমিছি রাগ করছ আমি বৌদির কথায় গলে না গিয়ে বললামতুমি জাননা বৌদি ঝিমলি আমাকে যাওয়ার সময় কি বলে গেল মেজদা মিনমিন করে জিজ্ঞেস করলকি বলেছে ঝমলি”? আমি বললাম বললতোর বাড়িতো একটা আস্ত জেলখানা আর তোর দাদারা এক এক জন শার্লক হোমস তারপর বৌদির দিকে তাকিয়ে বললামআর কোনদিন আমাকে ওদের বাড়িতনিয়ে যাবে এই বলে আবার বৌদির কাঁধে মাথা রেখে কাঁদবার এ্যাকটিং করতে লাগলাম। মেজদা আবার কিছু একটা বলতে যাচ্ছিল আমি থামিয়ে দিয়ে বললামতোমাদের যখন আমার ওপর এত সন্দেহ আমাকে সারাক্ষন বাড়িতে তালা চাবি বন্ধ করে রেখে দাও এইবার বড়জেঠু আসরে নামল, বড়জেঠু হচ্ছে বাড়ির কর্তা। সবাই বড়জেঠুর কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে, এই বাড়িতে তার কথাই শেষ কথা। বড়জেঠু মেজদার দিকে তাকিয়ে বলল রাজু (মেজদার ডাকনাম) “আজকি এমন ঘটল যে তুই আমার অনু মা কে সন্দেহ করছিস, তো আজ পর্যন্ত কোনদিন কোন দোষ করাতো দূরে থাক বাড়ির কারো কথার অমান্য করেনি তারপর আমার মায়ের দিকে তাকিয়ে বললতা ছাড়া তো স্কুল ছুটির পর ছোট বৌমাকে ফোন কোরে জানিয়ে দিয়েছিল যে ঝিমলিদের বাড়ি যাচ্ছে মা ঘাড় নারিয়ে বড়জেঠুর কথার সমর্থন করল তখন আবার বড়জেঠু মেজদার দিকে জবাবের জন্য তাকাল। মেজদা আমতা আমতা করে বলতে লাগলনা মানে আমি এমনি........” বড়জেঠু ওকে থামিয়ে দিয়ে কড়া গলায় বললএমনি এমনি তোকে এত কিছু ভাবতে হবে না মেজদা মাথা নিচু করে সরি বলল। এরপর বড়জেঠু আমায় কাছে ডাকল, আমি কাছে যেতে আমার পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে বললতুই কাঁদিস না তারপর সবার উদ্দশ্যে বললঅনু তো আর বাচ্চা নেই বড় হচ্ছে ওরও নিজেস্ব ইচ্ছা অনিচ্ছা বলে একটা জিনিস আছে, তাছাড়া ঝিমলিকেতো আমরা ছোটবেলা থেকে চিনি, ওর বাড়ির লোকজনকেও আমাদের অচেনা নয় তাই অনু ওর সঙ্গে সময় কাটালে আপত্তির কি আছে”? তারপর আমার দিকে ফিরে বললআমি তোকে পার্মিশন দিচ্ছি যখন খুশি ঝিমলিদের বাড়ি যাবি কেউ কিচ্ছু বলবে না আমি মনে মনে বললাম তো মেঘ না চাইতেই জল। আমি বড়জেঠুকে জড়িয়ে ধরে থ্যাঙ্ক ইউ বললাম। বড়জেঠু হেসে বললআর আদর করতে হবে না তাড়াতাড়ি খেয়েনে সব ঠান্ডা হয়ে গেল