নায়িকা হওয়ার জন্য-4

রুদ্র এবার রিয়াকে বিছানা থেকে একটু উপরে তুলে দ্রুত গতিতে ঠাপাতে থাকে। প্রবল ঘর্ষনে রিয়ার শরীরের মধ্যেও কাম উত্তেজনাও বাড়তে থাকে সাংঘাতিক ভাব। এবার বুঝতে পারে রুদ্রর সাথে সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সে কেমন আলাদা টান অনুভব করছে রুদ্রর প্রতি। রুদ্রকে এবার খুব করুন আবেগ মাখানো স্বরে রিয়া বলে-আমার সবকিছু আজ তুমি নিয়নিলে রুদ্র। এত তীব্র অনুভূতি। এত শিহরণ, তুমি আমাকে কি করলে বলতো রুদ্র?
রুদ্র ওকে চুমু খেতে খেতে বলে-আজ থেকে তুমি আমার হিরোয়িন রিয়া। জীবনে কোন কিছুরই অভাব হবে না তোমার। আমি সেইভাবেই রাখব তোমাকে। দেখে নিও। আই লাভ ইউ মাই সুইট হার্ট।
লিঙ্গটাকে বারবার রিয়ার জরায়ুতে মিলিত করতে করতে রুদ্র এবার বীর্যপাত শুরু করে আসতে আসতে। প্রথমে বীর্য জরায়ুর মুখের উপর ছিটকে পড়ে তারপর জরায়ুর মুখের ছিদ্র দিয়ে ওর বীর্যবাহিত শুক্রবীজ রিয়ার জরায়ুর ভিতরে প্রবেশ করতে থাকে আসতে আসতে।
দুজনে পরষ্পরকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে। যেন স্নায়ু পূর্ণ অন্তরাগের মূহূর্ত। রুদ্রের চুলে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে রিয়া বলে-এই রুদ্র, তুমি আমার বইয়ের হিরো হও না গো। তোমাকে আমার ভাল লেগে গেছে

রুদ্র রিয়ার ঠোটটা ধরে চু্যছিল। এতক্ষণ ধরে লাগাতার ঠাপ দিয়ে চরম তৃপ্তিলাভ করে এবার মুখমন্ডলের রতিক্রিয়া করছিল। রিয়ার কাছ থেকে যৌনসন্তুষ্টি পেয়ে ওর যে কত আনন্দ হয়েছে সেটা চুম্বনের মাধ্যমে বারবার বুঝিয়ে দিচ্ছিল রুদ্র। এতক্ষণ ধরে চুদেও যৌনইচ্ছার কোনরকম ঘাটতি চোখে পড়ছিল না। রিয়াও সমান তালে রেসপন্স করছিল। রুদ্রকে আদর করে বলল-আমার স্তনটা একটু মুখে নাও, দেখ আবার তোমার করতে ইচ্ছে করবে।
রুদ্র তাই করল। রিয়ার স্তনদুটো হাতের মুঠোয় ধরে অনায়াস ঔদ্ধত্য দেখিয়ে দুটো বোঁটা থেকে থেকে চুষতে আরম্ভ করল। রিয়া ওর চুলে হাত বুলিয়ে ওকে স্তন চোষাতে চোষাতে বলল-তুমি হ্যাপি রুদ্র?
রুদ্র ওর দুটো স্তন পালা করে চুষতে চুষতে বলল-যৌনতার শক্তি পরমানুর শক্তি থেকেও বেশী, যেন রিয়া। তোমাকে আজ মনে হচ্ছে সারা রাত ধরে করি।
রুদ্রকে বুকে চেপে রিয়া এমন সোহাগ করতে লাগল, যেন মনে হবে প্রতিশ্রুতি নিয়েই আজ রুদ্রর কাছে এসেছে। নিজেই উঠে বসে রুদ্রকে কোলে নিয়ে ওর একটা বুক শিশুর মতন চোষাতে লাগল। রুদ্রকে নিজের বুক খাওয়াতে খাওয়াতে এক উত্তাল আনন্দের তরঙ্গ তুলে দিতে লাগল রিয়া।
রুদ্র ওর চুলে রিয়ার আঙুলের আদর খাচ্ছিল। মুখটা উঁচু করে বলল-আজ তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে রিয়া, তুমি যেন স্বর্গ থেকে উঠে এসেছ।
রিয়া ওর স্তনের বোঁটাটা রুদ্রর ঠোটের ফাঁকে আবার ঢুকিয়ে বলল-তুমিও তো আমাকে কামোত্তেজিত করেছ, সেটা বলছ না? এতক্ষণ ধরে আমাকে করলে, আমিও কি কম আরাম পেলাম?
রুদ্র রিয়ার স্তনটা এবার হাতে নিয়ে চুশতে লাগল। চুক চুক করে চোষার মধ্যেই যেন প্রাণের আনন্দ। রিয়াকে বলল-তোমাকে দেখার পর থেকেই আমি একটা টান অনুভব করি রিয়া। কি মারাত্মক তোমার সেক্সঅ্যাপিল আছে রিয়া তুমি নিজেই জানো না।
রি*য়া মুখ নীচু করে রুদ্রর বোঁটা চোষাটা দেখছিল। জিভের লালায় ভিজে গেছে, বোঁটার পাশে খয়েরী গোলাকার জায়গাটা। বুঝতে পারছিল ওর সুগঠিত বক্ষযুগল দুটি রুদ্রকে ভীষন আকর্ষিত করেছে। প্রাণভোরে চুষছে। এবার রুদ্রকে ওর ঠোটের স্বাদ দেওয়ার জন্য রুদ্রর ঠোটের সাথে ঠোট মিলিয়ে লিপলক করল। রুদ্র রিয়ার ঠোট গভীরভাবে চুশতে লাগল। বলল-আজকের রাত যেন বার বার আমার জীবনে ফিরে আসে রিয়া। তোমাকে এইভাবেই যেন প্রতিরাত পাই। কথা দাও আমাকে তোমার এই সুখটুকু সবসময় দেবে। আমি তোমাকে নিয়ে পরপর ছবি বানাব রিয়া। দেখবে, অন্য নায়িকা হিংসে করবে তোমাকে দেখে। রুদ্রনীল সেনগুপ্তর ছবিতে কেবল রিয়ারই থাকবে একচেটিয়া অধিকার। ছবি মানেই রুদ্রনীল, নায়িকা মানেই রিয়া। এই হবে আমাদের জুটি। ফিলম ইন্ডাস্ট্রীতে তাক লেগে যাবে। বল রিয়া, আমাকে তুমি দেবে তো সারাজীবন?
রিয়া রুদ্রর ঠোটে পুরো ঠোটটা মিশিয়ে দিতে দিতে বলে-আমি চাই আজকের রাত্রিটাও যেন শেষ না হয়। তুমি আমাকে আবার কর রুদ্র। আমার নিজেরও সুখ পেতে ভীষন ইচ্ছে করছে। এই রাত শেষ না হওয়া অবধি কর। তুমি আমাককরে যদি সুখ পাও, আমি তোমাকে বারবার সেই সুখটাই দেব। কথা দিলাম, প্লীজ কর আমাকে।


-এমন সাহ, এভাবে কারুর মধ্যে কোনদিন পাইনি। তুমি কি আমাকে পাগল করে ছাড়বে?
রিয়া বলল-হ্যাঁ পাগল করে ছাড়ব। কর আমাকে।
রুদ্র রিয়াকে বলল-এবার কিন্তু সহজে ছাড়ব না তোমাকে। আমাকে এখনও সুখ দিতে চাইছ। রিয়া তুমি যে এত দারুন, সত্যি আমি বুঝতে পারিনি আগে।
রুদ্রর চুলে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে রিয়া বলল-আজ থেকে তোমার এই সুখের জন্য আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
সারারাত্রি আরো কত যে সুখ অপেক্ষা করে আছে, রুদ্র একটু পরেই সেটা বুঝতে পারল। রিয়াকে এবার বিছানায় চিকরে ফেলে ওর পা দুটো ওপরে তুলে নিজের কাঁধের উপর রেখে নিজের সমস্ত শক্তি দিয়ে রিয়াকে ঠাপানো শুরু করল। চুদতে চুদতে সুখ যে কত সুমধুর ওর চোখেমুখে সেই তৃপ্তিটা ফুটে উঠছিল।
চূড়ান্ত রতিমন্থনে চরম সুখ।রিয়ার দুটো হাত নিজের দুহাতে চেপে ধরে রুদ্র রিয়াকে শুধু বলল-তোমার এই উপহার আমি জীবনে ভুলব না। কি ভুবন ভোলানো তৃপ্তি দিচ্ছ রিয়া। একেবারে আমার পছন্দসই মনের মতন। তোমাকে চুদতে চুদতে আমার মনে হচ্ছে কোথায় যেন আমি হারিয়ে যাচ্ছি।
ননালীটাকে চিড়তে চিড়তে রুদ্র এবার মুখ নামিয়ে রিয়ার ঠোটে একটা চুমু খেল। ওকে প্রবলভাবে ঠাপাতে ঠাপাতে উত্তেজনাকে উপভোগ করে রিয়াকে উদ্দেশ্য করে রুদ্র এবার বলল-ইউ আর রিয়েলি ফ্রি রিয়া। মাই রাইট চয়েশ বেবী। মনে হচ্ছে কোন মরিচীকায় আমি যেন হারিয়ে যাচ্ছি।
-আউচ্। রিয়া মুখ দিয়ে আওয়াজ করল। সুখ ওকেও যেন যন্ত্রণা ভুলিয়ে দিচ্ছে। অনন্ত ঠাপানিতে বুকদুটো হাপরের মতন উঠছে নামছে।
সেকস স্ট্রোকে রুদ্র অফুরান আনন্দ পাচ্ছে। এর যেন কোন শেষ নেই। তুফানের মতন গাড়ী চালাতে চালাতে রিয়ার কোমরটা দুহাতে ধরে হাকাতে লাগল রুদ্র। রিয়াও কেঁপে ওঠার সাথে সাথে মুখ দিয়ে শীকার করতে লাগল। রুদ্রর দিকে তাকিয়ে অস্ফুট স্বরে বলল-চিরজনম তরে আটকে দিলে আমায়?
রুদ্র ওর স্তনের বোঁটা মুখে নিয়ে বলল-হ্যাঁ তাই। মাই ডারলিং। ভীষন ভাল লাগছে আমার।
একের পর এক দুরন্ত আহ্বান। সন্ধে থেকে দৈহিক তৃপ্তি আর মানসিক তৃপ্তি। ঠাপানোর সাথে সাথে স্তনদুটো মুখে নিয়ে চুষতে চুষতে যেন আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে সারা শরীরে। ঘন ঘন উত্তপ্ত চুম্বন প্রদান করে মূহূর্তটাকে আরো আকর্ষনীয় করে তুলছে রিয়া। ওর যোনিদেশের মাংসপেশী স্বাচ্ছন্দ্যে নিয়ন্ত্রণ করছে রুদ্রর মোটা লিঙ্গটাকে। তীব্র করে তুলতে সক্ষম হচ্ছরুদ্রর যৌন আনন্দটাকে।
রুদ্র চোখদুটো বুজে মুখটা এবার উপরের দিকে তুলে শক্ত ডান্ডাটাকে রিয়ার গুদের মধ্যে গতিময় করে তুলল। রিয়ার শরীরটাকে নিঙরাতে নিঙরাতে ওর মনে হোল আকাশ থেকে বাদল ঝরার মতন রিয়ার শরীর থেকেও নিঙরে ঝরে পড়ছে অমৃত কুম্ভের সুধা। ওফঃ কি সুখ। এর যেন শেষ নেই। নেই কোন সমাপ্তি। রিয়া যেন সারাজীবন এইভাবেই সর্গ করে ওর দেহটাকে। কামনার তুফান মেল চালাতে চালাতে এবার রিয়ার শরীরটা বিছানা থেকে একটু উপরে তুলে নিয়ে সুখের চোদন শুরু করল

-আই লাভ ইউ রিয়া।
-আই অলসো লাভ ইউ।
প্রচন্ড একটা তীব্র আঘাতে রিয়া চিকার করে উঠল। মনে হোল ওর ভেতরের পর্দাটা যেন ফেটে গেল। কোনরকমে রুদ্রর গলাটা জড়িয়ে আকূল হয়ে বলল-আমাকে তুমি যে শেষ করে দিচ্ছ রুদ্র। আমি যে আর পারছি না।
-পারবে তুমি রিয়া পারবে। আমাতে তুমি অসীম সুখ দিতে পারবে। দেখছ না কেমন তৃপ্তি পাচ্ছি আমি।
শূণ্যে রিয়াকে জাপটে ধরে ওর স্তন মুখে নিয়ে চুষতে চুষতে শেষ না হওয়া ঠাপ একনাগাড়ে চালিয়ে যেতে লাগল রুদ্র। কখন যে পেনিসটা ঢুকছিল আর বেরোচ্ছিল রিয়া টেরই পাচ্ছিল না। ঝড়ের গতিতে ঠাপাতে ঠাপাতে রুদ্র অদ্ভুত একটা কান্ড করল। রিয়ার গুদের ভেতর থেকে লিঙ্গটাকে হঠা বার করে বিছানার উপর অল্প একটু বেরিয়ে আসা বীর্য নিঃক্ষেপ করল। হাত দিয়ে ওভাবে খেচিয়ে মাল বার করার দৃশ্য দেখে রিয়া নিজেও অবাক হোল। আসলে রুদ্রর চোদার ক্ষমতা প্রচুর। লিঙ্গ তারপরেও অর্ধনমিত হয় নি। লিঙ্গটাকে পুনরায় ঢুকিয়ে এমন ভাবে ঠাপানো শুরু করল যেন সবেমাত্র রতিলীলা শুরু করেছে।
রুদ্রকে একই সঙ্গে বুক চোষানো আর ঠাপানোর সুযোগ দিয়ে রিয়া চোখ বন্ধ করে বলল-সত্যি আজ আমিও অপরূপ তৃপ্তি পাচ্ছি। জানি না শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে আমি পৌঁছোব। মনে হচ্ছে অনন্ত আরামে তুমি আমাকে সমুদ্রে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছ। সেক্সের যে অপরিসীম সুখ আজ উপলব্ধি করলাম।
রুদ্র রিয়াকে ঠাপাতে ঠাপাতে সমুদ্রে ভাসার সুখটাকে অনুভব করাতে লাগল। যৌননালীটা পিচ্ছিল হয়ে যাওয়াতে রিয়ার তখন ব্যাথাও লাগছে না, কষ্টও হচ্ছে না। যোনীগর্ভে আমূল প্রবেশের সাথে সাথে মধুর মিলন। রুদ্র রিয়াকে ঠাপতে ঠাপতে বলল-আজ আমাকে একটু অন্যরকম সুখ দেবে রিয়া? আমার ভীষন ইচ্ছে করছে।
রুদ্র রিয়ার স্তনের বোঁটা থেকে মুখই তুলছিল না। ওকে জাপটে ধরে রিয়া বলল-আমাকে অন্য ভঙ্গীতে করবে?
রুদ্র রিয়ার স্তনের বোঁটাটা দুধ চোষার মতন চুষতে চুষতে বলল-হ্যাঁ যদি তোমার পিছন টা?
খুব সহজভাবে রুদ্রর চু্লে আদর করতে করতে রিয়া বলল-কর। আজ থেকে তুমি যা মন চায় কর।
রুদ্র বেশ কিছুক্ষণ রিয়ার বুক চুষে এবার লিঙ্গটা বাইরে বার করে এনে ওর গুদের উপর হূমড়ী খেয়ে পড়ল। দুটো পা দুপাশে করে গুদের জায়গাটা উন্মুক্ত করে ওর লোভী জিভ দিয়ে রসালো জায়গাটা চেটেপুটে শুষে নিতে লাগল। রিয়া চোখ বুজে বলল-এটাতে তুমি এখন অনেকক্ষণ ধরে খাবে আমি জানি।