যুবতি বধুর যৌন কাহিনী-1




নমস্কার আমার নাম অনেন্দিতা বন্দোপাধ্যায়। আমি আমার জীবনের নানা ঘটনা (বিশেষত যৌন ঘটনা) আজ আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। আমার স্বামির নাম শুভদীপ বন্দোপাধ্যায়। আমার ডাকনাম অনু আর শুভদীপের পাপাই, আমরা এবং আমাদের প্রিয়জনেরা আমাদের এই নামে ডাকি।
প্রথমে আমার কথায় আসি, আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। আমাদের বাড়ি চন্দননগরে, হাওড়া থেকে ট্রেনে এক ঘন্টা মতন লাগে। আমার বাপের বাড়ি যৌথ পরিবার, আমার বাবা আর আমার দুই জেঠু সপরিবারে থাকে। আমার দুই জঠুরিই একটি করে ছেলে আছে, তাদের বিয়েও হয়ে গেছে। আমার বাবা একজন আধ্যাপক মা গৃহবধু। আমার দুই জেঠুই রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কে কাজ করতেন, এখন রিটায়ার্ড আর দুই জেঠিমা আর দুই বৌদি গৃহবধু। আমার দুই জড়তোতো দাদা রেলে কাজ করে। বুঝতেই পারছেন আমি এক সচ্ছল মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। আমাদের পরিবারের সবাই মোটামুটি শিক্ষিত হলেও পোশাক আশাকের দিক থেকে খুবই রক্ষণশীল। বাড়ির বউদের শাড়ি ছাড়া আর কোনো পোশাক পরার অনুমতি নেই। আমি বড় হওয়ার পর শুধু সালোয়ার আর শাড়ি পরতাম। আমি সবচেয়ে ছোট হওয়ায় সবাই আমায় শাসন করত, অবশ্যি ভালওবাসতো সবথেকে বেশিএবার আমার ব্যক্তিগত বিষয়ে আসা যাক। আমি দেখতে অত্যন্ত সুন্দরি, গায়ের রং খুবই ফর্সা, হাইট সাধারন বাঙালি মেয়েদের তুলনায় বেশ লম্বা। আমার ফিগারটাও দেখার মত ৩৬সি-২৪-৩৬। তবে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হচ্ছে আমার মুখশ্রী আর আমার দুটি বড় বড় টানা টানা চোখ। আনকের মতে আমাকে নাকি আনেকটা ফিল্মস্টারদের মত দেখতে, যাই হোক আমাকে যে ফাটাফাটি দেখতে তা আর বলে দিতে হয় না।
আমার জীবনে আমার স্বামিই প্রথম পুরুষ। বিয়ের আগে কোনো ছেলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা করার তেমন সুযগও ছিলনা। বাড়ির ছোট মেয়ে তার ওপর সুন্দরি হওয়াতে বাড়ির সবাই সাবসময় চোখে চোখে রাখতো। আমার স্কুল, কলেজ কোনটাই কোএড ছিলনা তবু ক্লাস এইট থেকে যাওয়ার সময় বাবা স্কুল, কলেজের গেট অব্দি ছেড়ে আসত আর ফেরার সময় মা গেট থেকে নিয়ে আসত। প্রাইভেট পড়তে যেতাম যখন তখনও হয় বাবা মা নাহয় বাড়ির আন্য কেউ দিয়ে আসত বা নিয়ে আসত। বন্ধুরা এই নিয়ে হাসাহাসি করলেও আমি গা করতামনা কারণ আমি মনে করতাম বাবা মা যা করছে আমার ভালোর জন্যই করছে। প্রাইভেট পড়ার সময় কয়েকটা ছেলে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্ঠা করলেও আমি পাত্তা দিয়নি কারণ আমি জানতাম আমার বাড়ির লোক এসব মেনে নেবেনা। অবশ্য বাড়ির লোকেদের প্রতি আমার কোন অভিযোগ নেই সবাই আমায় খুব ভালবাসত। বাড়ির আন্যদের সঙ্গে তাস, লুডো, ক্যারাম খেলে গল্পগুজব করে দিব্যি সময় কেটে যেত। এছাড়া আমি ঘরকন্নার নানা কাজ করতে ভালবাসতাম। ১২-১৩ বছর বয়স থেকেই আমি গৃহস্থলির নানা কাজ করতাম। বাড়ির লোকেরাও আমাকে বিষয়ে দিত যাতে শ্বশুরবাড়িতে আমার কোন অসুবিধা না হয় পাপাইয়ের সঙ্গে আমার সম্বন্ধ করে বিয়ে হয়। আমি তখন কলেজে ফাইনাল ইয়ারের ছাত্রি। আমার বাবার কলিগের সুত্র দিয়ে সম্বন্ধ আসে। যদিও আমার বাড়ির লোকেদের আমার বিয়ে নিয়ে কোন তাড়াহুড়ো ছিলনা কিন্তু এত ভাল প্রস্তাব যে এক কথায় রাজি হয়ে যায়। পাপাই একজন ইঞ্জিনিয়ার, আইআইটি খড়্গপুর থেকে পাস করে বছর আমেরিকায় চাকরি করেছে একটি বড় বহুজাতিক সংস্থায়। বর্তমানে বম্বেতে বছর হল ব্যবসা করছে পরিবারও বেশ ভাল ওর বাবা একজন প্রাক্তন আমলা। পাপাইরা দুই ভাই পাপাই ছোট, ওর দাদা ডাক্তার, কলকাতার এক নামি সার্জেন্ট, বিদেশি ডিগ্রি আছে। ওর দাদার বিয়ে হয়ে গেছে একটি তিন বছরের বাচ্চা ছেলে আছে। ওদেরও আমাদের মত যৌথ পরিবার। ওদের বাড়ি সল্টলেকে। পাপাই প্রায় প্রতি মাসেই কলকাতায় আসে। সল্টলেকেও ওর একটা অফিস আছে। এত ভাল পাত্র পেয়ে আমার বাড়ির সবাই খুসি। ঠিক হয় দিন পনের পর ওরা আমায় দেখতে আসবে, পাপাইও সেসময় কলকাতায় থাকবে।
আমার মাসির বাড়ি কলকাতায় ঠিক হয় সেখানেই ওরা আমায় দেখতে আসবে। দিন সাতেক পরে আমার বাবা আমাকে মাকে মাসির বাড়ি রেখে আসে। মাসির বাড়ির লোকেরাও খুব খুসি। মাসি, মেসো, মাসতোতো দাদা, বৌদি সবাই আমায় বলছিলো আনুকে যা সুন্দর দেখতে এইরকম বর পাওয়াই স্বাভাবিক। বাবা যাওয়ার আগে বৌদিকে ডেকে আমাকে ভালো কোন বিউটি পার্লারে নিয়ে যেতে বলল। বৌদিও বাবাকে আসবস্ত করে বললআপনি কোন চিন্তা করবেননা মেসোমসাই আনুকে এমনিই যা সুন্দর দেখতে তার উপর সাজগোজ কোরলে এমন ফাটাফাটি লাগবে যে পাত্রপক্ষ চোখ ফেরাতে পারবে না বৌদি কলকাতার মেয়ে চালচলন, বেশভুশায় বেশ আধুনিকা, বুঝলাম আমেরিকা ফেরত হবু জামাইয়ের জন্য বাবা বৌদির উপর ভরসা করছে। বৌদিকে আমারও বেশ লাগে তাই আমিও কোন আপত্তি করলাম না। পরের রবিবার আমাকে দেখতে আসবে, বাবা শুক্রবার রাতে আসবে বলে চলে গেল আমার মায়েরা দুই বোন, মাসি মায়ের চেয়ে আনেক বড়। বাবা আর মেসোমশাই একই কলেজে পড়াতেন, বাবা বাঙলা আর মেসো ইংরাজি। এখন অবশ্য মেসো রিটায়ার্ড করেছে, বাবা মায়ের বিয়ের সম্বন্ধটা মেসোর মাধ্যমেই হয়েছিল। মাসির একটিই ছেলে, ওর নাম সৌরভ, তাকে আমি দাদাভাই বলে ডাকি। দাদাভাই প্রেম করে বিয়ে করেছে, বিয়েতে দুবাড়ির অসম্মতি ছিলনা কারণ দাদাভাই পড়াশোনাই খুবই ভাল আর একটি বহুজাতিক সংস্থায় উঁচু পদে চাকরি করে, বৌদিও দেখতে শুনতে খুব ভাল। দাদাভাইয়ের বিয়ের আগে থেকেই আমি বৌদিকে চিনতাম। আমার দাদু, দিদা দুজনেই গত হয়েছেন তাই মাসির বাড়ি এখন মায়ের কাছে অনেকটা বাপের বাড়ির মত, সেজন্য আমরা বিশেষ করে আমি আর মা প্রায়ই মাসির বাড়ি আসি। কলকাতা আসতে আমারও খুব ভাল লাগে। দাদাভাইয়ের বিয়ের আগে আমি, বৌদি দাদাভাই একসাথে বেশ কয়েকবার সিনেমা দেখতে, পার্কে বা আরো নানা জায়গায় ঘুরতে গেছি। বৌদি বেশ মিশুকে তাই আমার সঙ্গে ভালই বন্ধুত্ব হয়ে গেছিল। আমাদের সম্পর্ক এতই অন্ততঙ্গ ছিল যে বৌদি আমার সঙ্গে তুইতোকারি করে কথা বলত। আগেই বলেছি বৌদি চালচলন, বেশভুষায় বেশ আধুনিকা সাহসি, বিয়ের আগে বৌদি শুধু ওয়েষর্টান ড্রেস পরতো, স্কিন টাইট টপ, লো ওয়েষ্ট জিন্স বা মিনি স্কার্ট, টিউব টপ, ট্যাঙ্ক টপ ধরনের জামা কাপড় পরতো। তখন আমরা যখন একসাথে কোথাও যেতাম সব ছেলেরা বৌদিকেই দেখতো, আমার দিকে কেউ নজর দিতো না যদিও আমি বৌদির থেকে দেখতে সুন্দরি ছিলাম। আরো একটা ব্যাপার লক্ষ্য করতাম দাদাভাইও এব্যাপারটা বেশ উপভোগ করে

কদিন পর বৌদি আমায় নিয়ে পার্লারে গেল। এটা একটা স্পা পার্লার, দেখেই বোঝা যায় বেশ নামকরা আর কস্টলি, বৌদি মাঝেমাঝে এখানে আসে, লোকজনও মোটামুটি চেনা। আমি রিসেপসনে বসে একটা ফ্যাসান ম্যাগাজিন দেখছিলাম। ম্যাগাজিনটা মনে হয় বিদেশি, সব বিদেশি মডেলদের ছবি, ছবি গুলি সবই বেশ দুঃসাহসি, হয় অন্তর্বাস না হয় বিকিনি পরা। দুএকটা টপলেস ছবিও দেখলাম। এরকম ছবি আমি আগে কখনো দেখিনি, শরিরে যেন একটা চোরা বিদ্যুতের স্রোত বয়ে গেল, ঠিক এই সময় বৌদির ডাকে সম্বিত ফিরে এল তাড়াতাড়ি ম্যাগাজিনটা বন্ধ করে পাশে রেখে দিলাম। বৌদি ম্যাগাজিনটা দেখে মুচকি হেসে বললএদের থেকে তুমি ঢেড় বেশি সুন্দরি আমি লজ্জা পেয়ে বললামযা তুমি বড্ড ইয়ার্কি মারো এরপর আমরা ট্রিটমেন্ট মে এলাম, দেখলাম একটা মেয়ে আপেক্ষা করছে। মেয়েটির নাম রিনা আর তার সাথে বৌদির ভালই আলাপ আছে। আমাকে দেখে বৌদিকে বললকাবেরিদি (বৌদির নাম) ইনিই তোমার ননদ”? বৌদি উত্তরে হ্যাঁ বলল। তখন রিনা বললএতো তুমি যা বলেছিলে তার চেয়েও অনেক বেশি সুন্দরি”, তারপর আমার হাত ধরে আমায় একটা খুব আরামদায়ক চেয়ারে বসাল। আমি ঘাড় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চারপাশ দেখছিলাম। খুব সুন্দর ডিজাইন করা এই ট্রিটমেন্ট রুমের ইন্টেরিয়রটা, চার দেওয়াল এমনকি ফলস সিলিংএও আয়না আছে, রুমটায় প্রায়ভেসিও আছে। আমি চারপাশ দেখছিলাম এমন সময় বৌদি অন্য একটা ম্যাগাজিন খুলে আমায় একটা ছবি দেখিয়ে বললএই হেয়ার স্টাইলটা কেমন, আমার মনে হয় এটায় তোকে সবচেয়ে বেশি মানাবে আমারও স্টাইলটা পছন্দ হয়েছিল। আমার সম্মতি আছে দেখে বৌদি রিনাকে নির্দেশ দিল শুরু করার। বৌদি পেছনে একটা সোফায় বসে ম্যাগাজিনের পাতা ওল্টাতে লাগল। রিনা প্রথমেই আমায় শ্যাম্পু করিয়ে চুল কাটল। তারপর কালার করতে লাগল শেষ হলে বলল এখন ৪৫ মিনিট এই ভাবে থাকতে হবে। তবে চিন্তার কিছু নেই এই সময় আমার ফেসিয়াল করবে। ফেসিয়াল হয়ে যাওয়ার পর আমার মুখ চুল আবার ভাল করে ধুইয়ে দিল। আয়নায় নিজেকে দেখে বেশ ভাল লাগল মুখে বেশ একটা জেল্লা এসেছে, চুলটাও বেশ লাগছে, অনেকটা ঐশ্বর্য রাইয়ের মত। আমি ঘাড় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিভিন্ন দিক থেকে আমায় কেমন লাগছে দেখছিলাম বৌদি কখন যে আমার পেছনে এসে দাঁড়িয়েছে খেয়ালই করিনি।পছন্দ হয়েছেআমার কাঁধে হাত রেখে জিজ্ঞেস করল বৌদি। আমিও বৌদিকে জড়িয়ে ধরে বললামখুব পছন্দ হয়েছে